সার্বিক ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভে (Codastral Servey) কে সংক্ষেপে সিএস খতিয়ান বলে।এ জরিপে দেশের সকল জমির উপর বিশদভাবে নকশা প্রণয়ন এবং যেখানে প্রত্যেক মালিকের জন্য একটি দাগ নম্বর করে খতিয়ান তৈরি করা হয়। সি এস খতিয়ান ১৮৮৮ সালে শুরু হয়ে ১৯৪০ সালে শেষ হয়। ১০০% জমি সরেজমিনে জরিপ করে খতিয়ান তৈরি করা হয় বলে বর্তমানে এর সাক্ষ্যগত মূল্য গ্রহণ যোগ্যতা অনেক ।
আপনার দলিলে জমির দাগ নাম্বার ভূল হলে বলা যায় আপনার দলিল মূল্যহীন যতখন না দলিল সংশধোন করা হয়। জমির দাগ নাম্বার ই জমির আইডি বলা যায় , তাই জমির দাগ নাম্বার ঠিক থাকা অপরিহার্য । কি কি কারনে জমির দলিল বাতিল হবে
সাফ কবলা দলিল করতে কত খরচ হবে খুব সহজে দেখে নিতে পারবেন । অনেকে জানেন না যে কত খরচ হতে পারে দলিল করতে । কত টাকা জমা দিতে হবে ব্যাঙ্কে সব কিছু যানা যাবে এই ভিডিও তে।
আপনার সারাজীবন এর সঞ্চয় দিয়ে জমি কিনছেন তাই আপনার উচিত সব কিছু যাচাই বাচাই করে জমি ক্রয় করা, অনেক দালাল আছে যাদের কাজ হলো খুব দ্রুত বায়না বা মূল্য পরিশোধ করার তাগিদ দিবে তাই তাদের খপ্পরে না পরে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। বাংগালীর রক্তে যা আছে:১। শরীক ফাকি দেওয়া২। ওয়ারিশদের অংশ নিয়ে লুকোচুরি খেলা৩। জমির
সমাজে বিভিন্ন রকম কুসংস্কার এ পরিপূর্ণ ভাই তার বোনকে ঠকাতে চায়। যে ভাই বোন এক মায়ের পেটের সন্তান, এক সাথে বড় হয়েছে, এক সাথে থেকেছে, সেই ভাই বোনের সাথে অবিচার করতে পিছপা হয় না। ভাইয়েরা বোনদের ফাকি দিয়ে পিতার সম্পত্তি ভাগাভাগি করে ভোগ দখল করে। মেয়েদের স্থায়ী ভাবে ঠকানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করে।
জমি বন্টন বা ভাগবাটোয়ারা সম্পর্কিত যে মামলা আদালতে করা হয় সেগুলোর বিভাগ বন্টন মামলা, বাটোয়ারা মামলা, পারটিশান স্যুট বা বিভাগ মামলা নামে অভিহিত। পৈত্রিক সম্পত্তি ওয়ারিশদের মাঝে সমবন্টন না হলে নির্ধারণ সংক্রান্ত বিরোধ হলে কিংবা সম্পত্তি অন্যান্য শরীকরা জোর করে দখলে রাখলে, প্রাপ্য অংশ কম কিংবা প্রাপ্য অংশ দিতে অস্বীকার করলে সাধারণত এ মামলার উদ্ভব