বাংলাদেশে জমির মালিকানার সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য রাখার জন্য ব্যবহৃত রেকর্ডের বিভিন্ন ধরণ রয়েছে, যার মধ্যে একটি হলো বিএস রেকর্ড (বঙ্গীয় সেটেলমেন্ট রেকর্ড)।
এটি ভূমি জরিপের একটি প্রক্রিয়া, যা জমির মালিকানা, পরিমাণ, সীমানা এবং ব্যবহার সম্পর্কিত তথ্য সংরক্ষণ করে। বিএস রেকর্ড সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: পুরো নাম: বিএস রেকর্ড মানে হলো বঙ্গীয় সেটেলমেন্ট রেকর্ড।
ইতিহাস: এটি ভূমি সংস্কারের একটি অংশ হিসেবে ১৯৫০ সালের পর থেকে তৈরি করা হয়। এটি পাকিস্তান আমলে চালু হয়েছিল এবং বাংলাদেশে এখনো এটি ব্যবহৃত হয়। উদ্দেশ্য: জমির মালিকানা ও সীমানা নির্ধারণ এবং জমি নিয়ে যেকোনো বিরোধ নিষ্পত্তি সহজ করা। অন্যান্য রেকর্ডের সাথে পার্থক্য: বিএস রেকর্ডের আগে সিএস রেকর্ড (ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভে) এবং এসএ রেকর্ড (সেটেলমেন্ট অ্যামিন) ব্যবহৃত হতো।
বিএস রেকর্ড হলো আরও আপডেটেড এবং আধুনিক পদ্ধতিতে করা। কেন প্রয়োজন? জমি কেনা-বেচা, মালিকানা নির্ধারণ, এবং জমি নিয়ে যেকোনো আইনগত সমস্যা সমাধানে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল।
Question:
১। বিএস রেকর্ড কি ?
২। বিএস রেকর্ড কি কাজে লাগবে ?
৩। বিএস রেকর্ড কত সনে শুরু হয় ?
৪। বিএস রেকর্ড এর ৩০ ধারা কি ?
৫। বিএস রেকর্ড এর ৩১ ধারা কি ?
৬। বিএস রেকর্ড এর আপিল স্তর কি?
৭। বিএস রেকর্ড এর কেসের শুনানি কি ভাবে করা হয় ?
৮। বিএস রেকর্ড করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে ?
বিএস রেকর্ড এর সর্বশেষ অবস্থা দেখুন মোবাইলে | বিএস রেকর্ড -২০২৪
#বিএস_রেকর্ড
#জমি_রেকর্ড
#ভূমি_জরিপ
#বাংলাদেশ_জমি
#বিএস_সার্ভে
#ভূমি_ব্যবস্থা
#জমি_মালিকানা
#রেকর্ড_আপডেট
#বিএস_তথ্য
#বাংলাদেশ_ভূমি#BS_Record
#LandSurvey
#BangladeshLand
#LandOwnership
#BS_Settlement
#LandManagement
#LandRegistration
#PropertyRecord
#LandDisputeResolution
#BangladeshProperty